নিজেকে সবচেয়েবেশি ট্রলড ব্যক্তি হিসেবে দাবি করছেন হলিউড অভিনেত্রী ও ব্রিটিশ রাজপরিবারের বউ মেগান মার্কেল। টুইটারের এক বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।
২০১৯ সালে যে অনলাইন হয়রানির শিকার হয়েছিলেন তা তুলে ধরে এ কথা বলেন মেগান মার্কেল। ওই বছরের বেশ কিছু সময় মাতৃত্বকালীন ছুটিতে ছিলেন মেগান মার্কেল। টুইটার বিশ্লেষক বট সেনটিনেল বলেন, মেগান ও তার স্বামী প্রিন্স হ্যারিকে কেন্দ্র করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে প্রচারণা চালানো হয়েছে। লক্ষ্য ছিলো এই দম্পতিকে ব্যপক হয়রানি করা।
হ্যারি ও মেগান সম্পর্কিত ১ লাখ ১৪ হাজার টুইট বিশ্লেষণ করে বট সেনটিনেল ৮৩টি একাউন্ট চিহ্নিত করেছেন যেখানে দেখা যায় শতকরা ৭০ ভাগ ‘অ্যান্টি সাসেক্স টুইট।
রিপোর্টে বলা হয়,অ্যাকাউন্টের ফলোয়ার সংখ্যা ১ লাখ ৮৭ হাজারের বেশি এবং এছাড়া ১ কোটি ৭০ লাখ টুইটার ব্যবহারকারী ওই অ্যাকাউন্ট দেখার ক্ষমতা রাখে। বেশিরভাগ টুইটে মেগানের প্রতি বর্ণবিদ্বেষকে তুলে ধরা হয়েছে। মিশ্র বর্ণের জন্য হয়রানি করা হয়েছে তাকে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।